ডাঃ সি এইচ বসন্ত কুমার একজন অভিজ্ঞ চিকিৎসা পেশাদার। তিনি হায়দ্রাবাদের অসংখ্য হাসপাতালে কাজ করেছেন। তিনি জেরিয়াট্রিক্স এবং ইন্টারনাল মেডিসিন বিশেষজ্ঞ, রোগীর ব্যাপক যত্নের উপর দৃষ্টি নিবদ্ধ করে।
যোগ্যতা:
- জেনারেল মেডিসিনে এমবিবিএস এবং এমডি
পেশাগত অভিজ্ঞতা:
- ৩২ বছরেরও বেশি সময় ধরে বিস্তৃত চিকিৎসা অনুশীলন
- এলবিট মেডিকেল সেন্টার, হায়দ্রাবাদের কনসালটেন্ট চিকিৎসক এবং ডায়াবেটিস বিশেষজ্ঞ
- বর্তমানে অ্যাপোলো হাসপাতাল, জুবিলি হিলস-এ একজন জেরিয়াট্রিশিয়ান হিসেবে অনুশীলন করছেন
উল্লেখ্য অর্জন:
- অ্যাসোসিয়েশন অফ ফিজিশিয়ানস অফ ইন্ডিয়ার হায়দ্রাবাদ চ্যাপ্টারের সাবেক চেয়ারম্যান ও নির্বাহী কমিটির সদস্য
- রিসার্চ সোসাইটি ফর স্টাডি অফ ডায়াবেটিস ইন ইন্ডিয়ার সেক্রেটারি এবং গভর্নিং বডি সদস্য
- ডিএওয়াই (ডায়াবেটিস অ্যান্ড ইউ) সোসাইটির প্রতিষ্ঠাতা ও সভাপতি
- সরকারি স্কুলে হেলথ ক্যাম্প ও চেক-আপে সক্রিয় অংশগ্রহণকারী এবং রোটারি ইন্টারন্যাশনালের সহযোগী
- জনস্বাস্থ্য সচেতনতা এবং ডায়াবেটিস সম্পর্কিত আন্তর্জাতিক সম্মেলনে জড়িত
পেশাগত সদস্যপদ:
- অতীতের চেয়ারম্যান এবং কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য: তিনি অ্যাসোসিয়েশন অফ ফিজিশিয়ানস অফ ইন্ডিয়ার হায়দ্রাবাদ চ্যাপ্টারের চেয়ারম্যান এবং কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য হিসাবে দায়িত্ব পালন করেছেন। এই ভূমিকাটি তার নেতৃত্ব এবং একটি উল্লেখযোগ্য মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশনে সক্রিয় অংশগ্রহণকে নির্দেশ করে, যা চিকিৎসা অনুশীলন এবং নীতির অগ্রগতিতে অবদান রাখে।
- সেক্রেটারি এবং গভর্নিং বডির সদস্য: ডঃ কুমার ভারতের ডায়াবেটিস অধ্যয়নের জন্য রিসার্চ সোসাইটির গভর্নিং বডির সেক্রেটারি এবং সদস্য ছিলেন। এই সমাজে তার সম্পৃক্ততা ডায়াবেটিস গবেষণা এবং ব্যবস্থাপনার প্রতি তার প্রতিশ্রুতিকে বোঝায়, যা তার পেশাদার ফোকাসের একটি মূল ক্ষেত্র।
- প্রতিষ্ঠাতা এবং সভাপতি: তিনি ডিএওয়াই (ডায়াবেটিস অ্যান্ড ইউ) সোসাইটির প্রতিষ্ঠাতা ও সভাপতি। এই সোসাইটি ডায়াবেটিসে আক্রান্ত ব্যক্তিদের সহায়তা করার লক্ষ্য রাখে, বিশেষ করে টাইপ 1 ডায়াবেটিসে আক্রান্ত শিশুদের উপর ফোকাস করা। একজন প্রতিষ্ঠাতা এবং রাষ্ট্রপতি হিসাবে তার ভূমিকা ডায়াবেটিস ব্যবস্থাপনার চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা এবং আক্রান্ত ব্যক্তিদের সহায়তা প্রদানের জন্য তার উত্সর্গ প্রদর্শন করে।
- এই সদস্যপদগুলি চিকিৎসা ক্ষেত্রে বিশেষ করে অভ্যন্তরীণ ওষুধ এবং ডায়াবেটিস যত্নে ডাঃ কুমারের উল্লেখযোগ্য অবদানকে তুলে ধরে।